,
শিরোনাম:
আওয়মীলীগ ছাড়া ডান পন্ত্রী কোন রাজনৈতিক দল নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করে না..গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী…. ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে দুই গোষ্ঠির মধ্যে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ,আটকঃ ৪ পথ দেখোনার কথা বলে বাঞ্ছারামপুরে শিশু ধর্ষণ \ অভিযুক্ত গ্রেপ্তার “গোলাম মুস্তাফা আবৃত্তি পদক” প্রাপ্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযুদ্ধের গবেষক কবি জয়দুল হোসেনকে সংবর্ধনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুখ্যাত ছিনতাইকারী আটক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক লোক আহত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন ট্রেনের টিকেটসহ পাঁচ কালোবাজারি আটক, প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা জব্দ আপেক্ষিক অর্থে বলা হয়েছে ৫০ বছর সময় লাগলেও সুষ্ঠ তদন্ত ও প্রকৃত অপরাধীদের ধরা হবে..ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনমন্ত্রী৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গণসংবর্ধণার জবাবে গণপূর্ত মন্ত্রী মোকতাদির চৌধুরী এমপি মজুদদারদের জরিমানা নয়, কারাগারে পাঠানোর অনুরোধ জানাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক সেবন করে অশ্লীল আচরন করায় সাতজনকে কারাদন্ড

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবিতে বেঁচে যাওয়া ১৫ জন দেশে

স্টাফ রিপোর্টার : লিবিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবির ঘটনায় প্রাসে বেঁচে যাওয়া ১৫ বাংলাদেশি মঙ্গলবার দেশে ফিরেছেন। সকাল ৬টায় টার্কিশ এয়ারলাইনসের টিকে-৭১২ বিমানযোগে তারা দেশে ফেরেন। তারা জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইএমও) তত্ত্বাবধানে ও রেড ক্রিসেন্টের সহযোগিতায় তারা দেশে ফিরেছেন। এরপর তাদের সঙ্গে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কথা বলছেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিমান বন্দর আমর্ড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলমগীর হোসেন।

যারা ফিরেছেন তারা হলেন- বিজয় গাইন, ইকবাল হোসেন, শান্ত চন্দ্র সাহা, মো. আব্দুল মতিন, আমীর হোসেন, এরফান চৌধুরী, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. সোহেল আহমদ, মো. সোহেল রানা, রাশেদ মিয়া, শাহেদ আহমেদ, মো. রুবেল আহমেদ, মাসুদ মিয়া, আনোয়ার হোসেন ও সজিব মিয়া। তাদের সবার বাড়ি সিলেট অঞ্চলে। উল্লেখ্য, গত ১১ মে লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরের তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবির ঘটনায় ৩৯ বাংলাদেশি নিখোঁজ থাকার কথা জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি ১৫ জনকে জীবিত উদ্ধার হওয়ার কথাও জানানো হয়।

রেড ক্রিসেন্টের ঢাকা সদর দফতরের অ্যাডমিনেস্ট্রেটর (পারিবারিক পুনঃযোগাযোগ স্থাপন বিভাগ) নাজমুল হক বলেন, ভূমধ্যসাগরে ৯ ও ১০ মে পরপর দু’টি নৌকাডুবির ঘটনা ঘটেছে। দুইদিনই নৌকায় বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন। ৯ মে যে নৌকাটি ডুবে যায় সেটিতে অভিবাসী ছিল ৮১ জন। এই নৌকাটি ভূমধ্যসাগরে ছাড়ার ৮-১০ ঘণ্টা পর অর্থাৎ শুক্রবার রাতে আরেকটি নৌকা ছেড়ে দেয় দালালরা। সেটিতে অভিবাসী ছিল ৫৭ জন। ওই নৌকায় থাকা বাংলাদেশিরা জানিয়েছেন, তারা ইতালির উপকূলে চলে গিয়েছিল। উপকূলের কাছাকাছি যাওয়ার পর তাদের নৌকার ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তারা স্রোতে ভাসতে ভাসতে ফের মাঝ সমুদ্রে চলে আসে। নৌকাটি একপর্যায়ে ডুবে যায়। তখন তিউনিসিয়ার নেভি ও জেলেরা ১৫ বাংলাদেশিকে উদ্ধার করে। রেড ক্রিসেন্ট তাদের চিকিৎসা দেয়। আইএমও তাদের নিয়ে কাজ শুরু করে। শেষের নৌকার অভিবাসীরাই আজকে ফিরেছেন।

নৌকায় থাকা এসব বাংলাদেশি প্রায় ৪ মাস আগে লিবিয়ায় যান। তারা বাংলাদেশ থেকে প্রথমে বাসে করে কলকাতায় যান। সেখান থেকে বিমানে দিল্লি এবং দিল্লি থেকে শ্রীলঙ্কায়। কয়েক দিন শ্রীলঙ্কায় থাকার পর ইস্তাম্বুল হয়ে ত্রিপোলি যান।

ওয়েব ডিজাইন ঘর

Sorry, no post hare.