,
শিরোনাম:
পথ দেখোনার কথা বলে বাঞ্ছারামপুরে শিশু ধর্ষণ \ অভিযুক্ত গ্রেপ্তার “গোলাম মুস্তাফা আবৃত্তি পদক” প্রাপ্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযুদ্ধের গবেষক কবি জয়দুল হোসেনকে সংবর্ধনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুখ্যাত ছিনতাইকারী আটক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক লোক আহত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন ট্রেনের টিকেটসহ পাঁচ কালোবাজারি আটক, প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা জব্দ আপেক্ষিক অর্থে বলা হয়েছে ৫০ বছর সময় লাগলেও সুষ্ঠ তদন্ত ও প্রকৃত অপরাধীদের ধরা হবে..ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনমন্ত্রী৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গণসংবর্ধণার জবাবে গণপূর্ত মন্ত্রী মোকতাদির চৌধুরী এমপি মজুদদারদের জরিমানা নয়, কারাগারে পাঠানোর অনুরোধ জানাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক সেবন করে অশ্লীল আচরন করায় সাতজনকে কারাদন্ড অবৈধভাবে খাল কাটা ও ব্যক্তিগত রাস্তা নির্মানের প্রতিবাদে বিজয়নগরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল বাঞ্ছারামপুরে পুকুরে মিললো কিশোরের হাত-পা বাধাঁ লাশ৷

আখাউড়ায় চিরকুট লিখে কিশোরের আতহত্যা“আমি চাই আব্বু আম্মু মিলে মিশে ভাল থাকুক” আমাকে মাফ করে দিও, ইতি অপু

খবর সারাদিন রিপোর্ট : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় চিরকুট লিখে অপু মিয়া (১৫) নামের এক কিশোর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আতহত্যা করছে বলে খবর পাওয়া গেছে। বুধবার বিকেল আখাউড়া উপজেলা মোগড়া ইউনিয়ন ছয়ঘড়িয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত অপু মিয়া মোগড়া ইউনিয়ন ছয়ঘড়িয়া গ্রামের আনোয়ার মিয়ার ছেলে। এ সময় অপুর বিদায়বেলায় লিখে যাওয়া একটি চিরকুট পাওয়া যায়। যেখানে লেখা রয়েছে “আমার মত্যুর জন্য দায়ি কেউ নন। আমি চাই আব্বু ও আম্মু মিলে মিশে থাকুক। কখনো ঝগড়া না করুক, ভাই বোনদের যেন না মারে। তাদের যেন আদর  করেন। আমাকে মাফ করে দিও, ইতি অপু”।

পুলিশ জানায় দুপুরে অপুর বসতঘরে দীর্ঘক্ষণ দরজা জানালা বন্ধ থাকায় প্রতিবেশীদের সন্দেহ হলে দরজা ধাক্কাধাক্কি করে ও কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে আখাউড়া থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ এসে অপুর ঝুলা মরদেহ উদ্ধার করে।

জানা যায়, বুধবার সকালে নিহত অপুর মায়ের সাথে প্রবাসে থাকা তার পিতা আনায়ার মিয়ার সাথে বাকবিতন্ডা হয়। এর জের ধরে অপুর মা তাকে মারধর করে। পরে সকালে তার মা তাকে ঘরে একা ফেলে পিত্রালয়ে চলে যায়। তবে এটি হত্যা না আতহত্যা এই বিষয়ে বিস্তারিত কিছুই জানা যায়নি।
অপুর মা নিলুফা বেগম জানান, আমি আমার ছেলের জন্য নিজে দুপুরের খাবার রান্না করে ঘরে রেখে, আমার বাপের বাড়ি যাই। কিন্তু পরে শুনি, আমার ছেলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আতহত্যা করছে। কেন করছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কোন কারণ খাঁজে পাচ্ছি না, এই কারণে আমার ছেলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আতহত্যা করতে পারে। আমার কাছে ছেলের এই মৃত্যুটি রহস্যজনক মনে হচ্ছে।

এই ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন জানান খবর পেয়ে আখাউড়া থানা লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আমরা গুরত্বসহকার তদন্ত করে দেখছি।

ওয়েব ডিজাইন ঘর

Sorry, no post hare.