,
শিরোনাম:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনের ধাক্কায় বাবা নিহত মেয়ে আহত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুকুর থেকে পলিথিনে মোড়ানো নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ। অর্ধশতাধিক আহত, আটক ২০ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত আওয়মীলীগ ছাড়া ডান পন্ত্রী কোন রাজনৈতিক দল নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করে না..গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী…. ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে দুই গোষ্ঠির মধ্যে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ,আটকঃ ৪ পথ দেখোনার কথা বলে বাঞ্ছারামপুরে শিশু ধর্ষণ \ অভিযুক্ত গ্রেপ্তার “গোলাম মুস্তাফা আবৃত্তি পদক” প্রাপ্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযুদ্ধের গবেষক কবি জয়দুল হোসেনকে সংবর্ধনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুখ্যাত ছিনতাইকারী আটক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক লোক আহত

মুজিববর্ষেই সব আসামিকে দেশে আনা হবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

খবর সারাদিন রিপোর্ট : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন আজ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাকি পাঁচ খুনিকে মুজিববর্ষে দেশে ফেরত আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন।

তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় সংবাদকর্মীদের পাঠানো এক বার্তায় বলেন ‘আমি আশা করি, মুজিব বর্ষের মধ্যেই (বঙ্গবন্ধুর) খুনিদের এখানে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।’

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অন্যতম খুনি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) ও ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আব্দুল মাজেদ গ্রেফতার হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে চলমান সংকটের মধ্যেও আমরা খুশির একটা খবর পেলাম। বঙ্গবন্ধুর খুনি আব্দুল মাজেদ গ্রেফতার হয়েছে।

ড. মোমেন বলেন, আমরা আশা করেছিলাম, মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের অন্তত একজনকে দেশে ফিরিয়ে এনে আইনের সম্মুখীন করা হবে। আল্লাহর প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা, তা সম্ভব হলো।

মন্ত্রী বলেন, তবে এখনও পাঁচজন খুনি পলাতক রয়েছে। তাদের একজন যুক্তরাষ্ট্রে, আরেকজন কানাডায়।

আমাদের প্রত্যাশা, মুজিববর্ষেই বাকি খুনিদেরও দেশে ফিরিয়ে এনে আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে। এ জন্য সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি দেশের ও প্রবাসী জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন। আমাদের আশাবাদ আগামী ২০২১ সালের ১৭ মার্চের মধ্যে মুজিববর্ষেই তা সম্ভব হবে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যকে হত্যার দায়ে ১২জন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছিল এবং তাদের মধ্যে পাঁচজনকে ফাঁসি কার্যকর এবং একজনের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়।

পাঁচজনকে দীর্ঘদিনের আইনী প্রক্রিয়ার পরে গত ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসি দেওয়া হয়। বাসস

ওয়েব ডিজাইন ঘর

Sorry, no post hare.