,
শিরোনাম:
পথ দেখোনার কথা বলে বাঞ্ছারামপুরে শিশু ধর্ষণ \ অভিযুক্ত গ্রেপ্তার “গোলাম মুস্তাফা আবৃত্তি পদক” প্রাপ্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযুদ্ধের গবেষক কবি জয়দুল হোসেনকে সংবর্ধনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুখ্যাত ছিনতাইকারী আটক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক লোক আহত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন ট্রেনের টিকেটসহ পাঁচ কালোবাজারি আটক, প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা জব্দ আপেক্ষিক অর্থে বলা হয়েছে ৫০ বছর সময় লাগলেও সুষ্ঠ তদন্ত ও প্রকৃত অপরাধীদের ধরা হবে..ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনমন্ত্রী৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গণসংবর্ধণার জবাবে গণপূর্ত মন্ত্রী মোকতাদির চৌধুরী এমপি মজুদদারদের জরিমানা নয়, কারাগারে পাঠানোর অনুরোধ জানাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক সেবন করে অশ্লীল আচরন করায় সাতজনকে কারাদন্ড অবৈধভাবে খাল কাটা ও ব্যক্তিগত রাস্তা নির্মানের প্রতিবাদে বিজয়নগরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল বাঞ্ছারামপুরে পুকুরে মিললো কিশোরের হাত-পা বাধাঁ লাশ৷

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সুষ্টু ভোটের নজির, আবারো মেয়র হলেন নায়ার

খবর সারাদিন রিপোর্ট : ব্যাপক নিরাপত্তায় রবিবার ভোট হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায়। সুষ্টু ভোটে আবারো ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হলেন নায়ার কবির। আওয়ামীলীগ মনোনীত নায়ার পেয়েছেন ২৮ হাজার ৫৫৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি আওয়ামীলীগ থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত মাহমুদুল হক ভূইয়া পেয়েছেন ১৮হাজার ৩৬১ভোট। আর বিএনপি প্রার্থী জহিরুল হক খোকন ৮হাজার ৯৬ভোট। এরআগে ২০১৬ সালের ২০শে মার্চ  প্রায় দেড়শো বছর বয়সী পৌরসভায় প্রথম নারী মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি। গেল ৫ বছরে ২’শ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা ছাড়াও  ক্লীন ইমেজ তার জয়ে বড় ভূমিকা পালন করে। সন্ত্রাস,মাদক ব্যবসায় মদত দেয়ার অভিযোগ ছিলোনা তার বিরুদ্ধে। সবচেয়ে বড় বিষয় পৌরসভাকে দুর্নীতি আর অনিয়ম থেকে দূরে রেখেছেন তিনি। দলীয় এবং পরিবারের প্রভাবমুক্ত রেখেছেন পৌরসভাকে। তার জয়ে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেছেন নাগরিকরা। নির্বাচন নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে সন্ত্রাস-গোলযোগের আশঙ্কা করছিলেন ভোটাররা। ১৮ ও ২৫শে ফেব্রুয়ারী আওয়ামীলীগের নির্বাচনী অফিস ও মিছিলে ককটেল হামলার ঘটনা ঘটে। এতে আতঙ্ক যায় আরো বেড়ে। তবে রবিবারের ভোটে ২/১টি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া সুষ্টু ভোটের নজির সৃষ্টি হয়। বেলা ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ভোটকেন্দ্রের পাশের সড়কে হঠাৎ কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এসময় পথচারী এবং কেন্দ্রের ভেতর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভোটের মাঠে ছিলো নিñিদ্র নিরাপত্তা। ভোটকেন্দ্রসহ জেলা সদরের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তিনটি সাব সেক্টরে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এজন্যে জেলা সদরে মোতায়েন করা হয় ৮’শ পুলিশ ও ৪৪২ জন আনসার সদস্য। পাশাপাশি ১২ প্লাটুন বিজিবি সদস্য ও র‌্যাব সদস্যরাও ছিলেন নিরাপত্তার দায়িত্বে। একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ২৫ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেন। নায়ার তার জয়ে পৌর নাগরিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ওয়েব ডিজাইন ঘর

Sorry, no post hare.