,
শিরোনাম:
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির একাংশের সমাবেশ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত \ সচিবালয়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবি কোলে পিঠে করে মানুষ করা ফারহানই পুড়িয়ে মারল শারমীনকে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ ঘন্টা কর্মবিরতি পালন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় অজ্ঞাত এক নারীকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, আটক ১ বিভিন্ন ধরনের মাদকসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার আশুগঞ্জে মেঘনার তীর দখল করে অবৈধ জেটি নির্মান \ ঝুঁকিতে দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র আশুগঞ্জে গ্যারেজ মালিককে হত্যা করে অটোরিক্সা নিয়ে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা রিক্সা ও রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের ৭দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে বাংলাদশ জাতীয় পার্টি সংসদ দখল করবে…….সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইলিয়াস হোসেন

সিংহের সঙ্গে শুয়ে থাকেন জুলফিকার

images 6 4

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভালো নাম জুলফিকার চৌধুরী। তাঁর শখ সিংহের সঙ্গে সময় কাটানো। এমনই শখ যে পোষ মানানো সিংহের সঙ্গে দিব্বি ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। এসব দেখে সবার তাক লেগে যায়। তবে নির্বিকার এই পাক নাগরিক। ডেইলি মেইল।

৩৩ বছর বয়সী জুলফিকার থাকেন মুলতান শহরে। নিজের কম্বলের নিচে জ্যান্ত একটা সিংহ নিয়ে দিব্বি ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। অবিশ্বাস্য লাগলেও এটাই ঘটনা। মাস ছয়েক আগে জুলফিকার এই সিংহকে কিনে বাড়িতে নিয়ে আসেন। এরপর সেটাকে বাড়ির মধ্যে রেখে পুষতে থাকেন। আদর করে নাম রেখেন বব্বর। সিংহটির ওজন এরই মধ্যে ৭৬ কেজি ছাড়িয়েছে। প্রতিদিন তাকে খেতে দেওয়া হয় ৭ কেজি কাঁচা মাংস।

মুলতানের বিরাট বাংলো রয়েছে জুলফিকারের। সেই বাংলোয় দিব্বি রয়েছে সিংহ। তার নিজের একটা ঘরও রয়েছে। সেখানে বিরাট খাট, কম্বল যেমন আছে। তেমনই বন্ধু বব্বরের জন্য আর এসি ব্যবস্থা করেছেন জুলফিকার। এতটাই পোষ মেনেছে সেই সিংহ যে তাকে বেঁধে রাখা হয়না। এমনকি জুলফিকারের শিশুপুত্র ঘরে থাকলেও খোলা রাখা হয় বব্বরকে।

ব্রিটিশ সংবাদপত্র ডেইলি মেইলকে জুলফিকার বলেন, ‘বব্বর আমার সন্তানের মতো। আমি যখন ওকে এনেছি তখন এর বয়স ছিল মাত্র ২ মাস। গত ছয়মাসেরও বেশি সময় ধরে বসবাস করছে।’ সিংহটাকে দেখে তার পরিবারের কেউ অখুশি হয়নি। সবাই বরং ওকে প্রতিদিন দেখতে আসে। তার ছোট্ট ছেলেটিও সিংহটার সঙ্গে খেলে।

ঘরের মধ্যে সিংহ পোষা নিয়ে প্রাথমিকভাবে আইনগত সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। জুলফিকার জানিয়েছেন আমি পরে সিংহটাকে আমার সঙ্গে রাখার জন্য পাক বনদফতর থেকে বিশেষ অনুমতি আনিয়েছি। সিংহর জন্য প্রতি মাসে ২ হাজার ৪০০ ইউরো খরচ করেন। জুলফিকার জানিয়েছেন, তার বাড়ির আশেপাশের লোকজনও এখন আর সিংহটাকে ভয় করেন না। বরং প্রতিবেশী ও দূর-দূরান্ত থেকে আগত দর্শনার্থীরা বব্বরের সঙ্গে সেলফি তুলতে পছন্দ করেন।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.