,
শিরোনাম:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেগম রোকেয়া দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস উদযাপিত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে আখাউড়ায় ওসি গুজব ছড়ালেই ব্যবস্থা, কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবসে নাসিরনগরে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা পৌর কর্মচারী কিরণ মোল্লার উপর হামলাকারীদেরকে গ্রেপ্তার দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল-মানববন্ধন অনুষ্ঠিত কর্মবিরতিতে যাওয়ার আল্টিমেটাম দেশীয় অস্ত্রসহ সরাইলে ৫ ডাকাত গ্রেপ্তার নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সম্মেলনে অধ্যাপক সেলিম ভ‚ইয়া ভারতের সাথে হাসিনা সরকারের যত চুক্তি হয়েছে সমস্ত চুক্তি বাতিল করতে হবে সরাইলে মাহফিলের নামে গান-বাজনা বন্ধ করলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত ডাকাতি প্রস্তুতিকালে আশুগঞ্জে পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার-৩

সিংহের সঙ্গে শুয়ে থাকেন জুলফিকার

images 6 4

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভালো নাম জুলফিকার চৌধুরী। তাঁর শখ সিংহের সঙ্গে সময় কাটানো। এমনই শখ যে পোষ মানানো সিংহের সঙ্গে দিব্বি ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। এসব দেখে সবার তাক লেগে যায়। তবে নির্বিকার এই পাক নাগরিক। ডেইলি মেইল।

৩৩ বছর বয়সী জুলফিকার থাকেন মুলতান শহরে। নিজের কম্বলের নিচে জ্যান্ত একটা সিংহ নিয়ে দিব্বি ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। অবিশ্বাস্য লাগলেও এটাই ঘটনা। মাস ছয়েক আগে জুলফিকার এই সিংহকে কিনে বাড়িতে নিয়ে আসেন। এরপর সেটাকে বাড়ির মধ্যে রেখে পুষতে থাকেন। আদর করে নাম রেখেন বব্বর। সিংহটির ওজন এরই মধ্যে ৭৬ কেজি ছাড়িয়েছে। প্রতিদিন তাকে খেতে দেওয়া হয় ৭ কেজি কাঁচা মাংস।

মুলতানের বিরাট বাংলো রয়েছে জুলফিকারের। সেই বাংলোয় দিব্বি রয়েছে সিংহ। তার নিজের একটা ঘরও রয়েছে। সেখানে বিরাট খাট, কম্বল যেমন আছে। তেমনই বন্ধু বব্বরের জন্য আর এসি ব্যবস্থা করেছেন জুলফিকার। এতটাই পোষ মেনেছে সেই সিংহ যে তাকে বেঁধে রাখা হয়না। এমনকি জুলফিকারের শিশুপুত্র ঘরে থাকলেও খোলা রাখা হয় বব্বরকে।

ব্রিটিশ সংবাদপত্র ডেইলি মেইলকে জুলফিকার বলেন, ‘বব্বর আমার সন্তানের মতো। আমি যখন ওকে এনেছি তখন এর বয়স ছিল মাত্র ২ মাস। গত ছয়মাসেরও বেশি সময় ধরে বসবাস করছে।’ সিংহটাকে দেখে তার পরিবারের কেউ অখুশি হয়নি। সবাই বরং ওকে প্রতিদিন দেখতে আসে। তার ছোট্ট ছেলেটিও সিংহটার সঙ্গে খেলে।

ঘরের মধ্যে সিংহ পোষা নিয়ে প্রাথমিকভাবে আইনগত সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। জুলফিকার জানিয়েছেন আমি পরে সিংহটাকে আমার সঙ্গে রাখার জন্য পাক বনদফতর থেকে বিশেষ অনুমতি আনিয়েছি। সিংহর জন্য প্রতি মাসে ২ হাজার ৪০০ ইউরো খরচ করেন। জুলফিকার জানিয়েছেন, তার বাড়ির আশেপাশের লোকজনও এখন আর সিংহটাকে ভয় করেন না। বরং প্রতিবেশী ও দূর-দূরান্ত থেকে আগত দর্শনার্থীরা বব্বরের সঙ্গে সেলফি তুলতে পছন্দ করেন।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.