,
শিরোনাম:
১৪৪ ধারা জারির মধ্যেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুই মন্ত্রী, চার এমপিসহ ১০৬ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা নাসিরনগর সরকারি কলেজে ছাত্রদলের মতবিনিময় ও লিফলেট বিতরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে কাউন্সিল নিয়ে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষ, আহত অর্ধশত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মামলা বানিজ্য \ কাজ হচ্ছেনা পুলিশের সর্তক বিজ্ঞপ্তিতে \ জনমনে আতঙ্ক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষু শিবির ও শীত বস্ত্র বিতরন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক পাচারকারী গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মা সহ ২ কন্যা সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেলের জায়গায় বানানো ১০৬ দোকানঘর কোঠার মার্কেট উচ্ছেদ

Brahmanbaria ucced 3

খবর সারাদিন রিপোর্ট : ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ের জায়গা দখল করে বানানো একটি মার্কেট উচ্ছেদ করা হয়েছে। সোমবার সকালে রেলওয়ের ভূ-সম্পত্তি বিভাগ এই উচ্ছেদ অভিযান চালায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাটপাড়া মৌজাস্থ বড়হরন এলাকায় প্রায় ৪৮ শতক জায়গার ওপর ৩ বছর আগে এই মার্কেট নির্মান করা হয়। মার্কেটে ১০৬টি দোকান করা হয়। অভিযোগ একেকটি দোকান বিক্রি করা হয় ৪-৫ লাখ টাকায়। স্থানীয় বড়হরন ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার নামে এই জায়গা দখল করে মার্কেট তৈরী করেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক নেতা আবদুস সালাম মেম্বার,মাদ্রাসার সুপার সুলতান উদ্দিন আহমেদ ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এলেম খান। তারা সবাই একাধিক দোকান ভিটি নেন। পরে সেগুলো বিক্রি করে দেন। সোমবার সকালে নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট ও আশুগঞ্জের সহকারী কমিশনার-ভূমি ফিরোজা পারভীনের নেতৃত্বে এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। এসময় রেলওয়ের পক্ষে সেখানে ছিলেন সহকারী ষ্টেট অফিসার মো: অহিদুন্নবী,কানুনগো মো: ইকবাল মাহমুদ ও সার্ভেয়ার ফারুক হোসেন। সহকারী ষ্টেট অফিসার মো: অহিদুন নবী জানান-তাদেরকে এরআগে নোটিশ করা হয়েছিলো। কিন্তু তারা জায়গা দখলমুক্ত করেননি। সেকারনে অভিযান চালিয়ে আমরা জায়গাটি দখলমুক্ত করেছি। এখানকার অবৈধ দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি। দখলকারীরদের একজন বড়হরন ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মো: সুলতান মিয়া স্বীকার করেন- কৃষিজমির নামে ৬২শতক জায়গা বন্দোবস্ত নিয়ে তারা সেখানে মার্কেট নির্মান করেন। বানিজ্যিক লিজের জন্যে আবেদন করলেও তাদের আবেদন গ্রহন হয়নি। এদিকে সরজমিনে গেলে স্থানীয় লোকজন জানান- রেলের ওই জায়গাটি ছাড়াও জেলা পরিষদের ৬ শতক জায়গা দখল করে মার্কেট নির্মান করা হয়। মার্কেটের দোকান ভিটি বিক্রির টাকা আদায়েও তারা মাদ্রাসার রশিদ ব্যবহার করেন। কিন্তু দোকান বিক্রির কয়েক কোটি টাকা মাদ্রাসার তহবিলে না রেখে তারা নিজেদের পকেটে ঢুকিয়েছেন। এব্যাপারে বিভিন্ন সময় দূর্নীতি দমন কমিশনে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়া হয়।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.