,
শিরোনাম:
১৪৪ ধারা জারির মধ্যেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুই মন্ত্রী, চার এমপিসহ ১০৬ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা নাসিরনগর সরকারি কলেজে ছাত্রদলের মতবিনিময় ও লিফলেট বিতরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে কাউন্সিল নিয়ে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষ, আহত অর্ধশত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মামলা বানিজ্য \ কাজ হচ্ছেনা পুলিশের সর্তক বিজ্ঞপ্তিতে \ জনমনে আতঙ্ক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষু শিবির ও শীত বস্ত্র বিতরন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক পাচারকারী গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মা সহ ২ কন্যা সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

বিভিন্ন অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজত নেতা আব্দুর রহিম কাসেমীকে মাদরাসা থেকে অব্যাহতি

Brahmanbaria Pic 003
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহি জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার শিক্ষক ও হেফাজত ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা মাওলানা আব্দুর রহিম কাসেমীকে মাদরাসা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
তিনি হেফাজত ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটিরও যুগ্ম সাধারন সম্পাদক। মাদরাসা থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়ার ঘটনায়  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজত ইসলাম ভাঙ্গন দেখা দিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।গতকাল শুক্রবার জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসা থেকে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে পাঠানো মাদরাসার মোহতামিম (অধ্যক্ষ) মুফতি মাওলানা মুবারকুল্লাহ স্বাক্ষরিত মাদরাসার সভার কার্যনির্বাহী  মাওলানা আব্দুর রহিম কাসেমীকে অব্যাহতি দেয়ার কথা জানানো হয়।মাদরাসার কার্যবিবরনীতে গত ১ ডিসেম্বর মাদরাসার সভায় ওই শিক্ষককে অব্যাহতি দেয়া হয় বলে জানানো হয়।মাদরাসার সভার কার্যবিবরনী থেকে জানা গেছে, মাওলানা আব্দুর রহিম কাসেমীর বিরুদ্ধে এক ব্যক্তিকে নারী সাজিয়ে মাদরাসার সিনিয়র শিক্ষকদেরকে ব্ল্যাকমেইলিং করাসহ বেশ কিছু অভিযোগ আনা হয়েছে। পাশাপাশি ওই শিক্ষক যেন মাদরাসার নাম ব্যবহার করতে না পারেন সেদিকে সকলকে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়।
এ ব্যাপারে হেফাজতের নেতারা বলছেন, ‘বিষয়টি সম্পূর্ণ মাদরাসার অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। এর সাথে হেফাজত ইসলামের কোনো ধরণের সম্পর্ক নাই। তবে জামিয়ার পক্ষ থেকে এ বিষয়ে হেফাজত থেকে অবহিত করা হলে প্রয়াজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়ার মাদরাসার মোহতামিম (অধ্যক্ষ) মুবারকুল্লাহ স্বাক্ষরিত কার্যবিবরনীতে বলা হয়, মাওলানা আব্দুর রহিম গত ১২ নভেম্বর পরিকল্পিতভাবে মাদারাসা ছাত্রদের ভুল বুঝিয়ে বিক্ষোভ করান। জামিয়ার সিনিয়রদেরকে তিনি তোয়াক্কা করেন না। নিজের সহযোগী আব্দুল কুদ্দুসকে নারী সাজিয়ে মাদরাসার মুরুব্বিদের ব্ল্যাকমেইলিং করার চেষ্টা করেন। আব্দুল কুদ্দুছ বর্তমান জেলহাজতে রয়েছেন।এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হেফাজত ইসলামের নেতা মুফতি এনামুল হাসান বলেন, ‘মাদরাসার অভ্যন্তরীণ  কারণে ওই শিক্ষককে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এর সাথ হেফাজতের কোনো ধরণের সম্পর্ক নাই। তবে মাদরাসার পক্ষ থেকে জানানো হলে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হতে পারে।এ ব্যাপারে গতকাল শুক্রবার বিকালে মাওলানা আবদুর রহিম কাসেমীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তাকে বরখাস্থের কাগজ তিনি এখনো পাননি। কাগজপত্র না দেখে তিনি কোন বক্তব্য দিবেন না।
শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.