,
শিরোনাম:
আশুগঞ্জে নির্ধারিত সীমানার বাইরে গিয়ে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিএফজি’র উদ্যোগে শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মত বিনিময় সভা বৈষম্যবিরোধী ৩ ছাত্র প্রতিনিধিকে মাইক্রোচালকদের মারধর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা রিক্সা ও রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের ৬ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্তবর্তী তিন উপজেলায় অবাধে ব্যবহার হচ্ছে ভারতীয় সিম! শনিবার জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাড়ে ৫ লাখ শিশু খাবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিজয়নগরে বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে মানববন্ধন নবীনগরে ১১ চোরাই মোটর সাইকেল উদ্ধার ১৮০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নারী আটক বিজয়নগরে সাংবাদিক পরিচয়ে টাকা দাবি, যুবক গ্রেপ্তার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক মামলায় মা-ছেলের ১০ বছরের সাজা

Brahmanbaria Saza pic

খবর সারাদিন রিপোর্ট : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের মরিচাকান্দি থেকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় মা-ছেলেকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাদের দুইজনকেই পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা দেয়া হয়েছে। এছাড়া জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সাজা দিয়েছেন আদালত। বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ ১ম আদালতের হাকিম সাবেরা সুলতানা খানম এই রায় প্রদান করেন। মামলায় সাজাপ্রাপ্তরা হল- জেলার বাঞ্ছারামপুরের মরিচাকান্দির কালা মিয়ার স্ত্রী ঝরনা বেগম (৫৪) ও তার ছেলে সুমন (২৮)। আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ৮ নভেম্বর জেলার বাঞ্ছারামপুরের মরিচাকান্দিতে র‍্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের সদস্যরা অভিযান চালিয়ে ৪০ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবাসহ ঝরনা বেগম ও তার ছেলে সুমনকে আটক করা হয়।পরে তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরেক অভিযানে মাদক পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত দুইটি স্পিডবোট আটক করা হয়। এসময় পলাতক ফরিদ মিয়া ও সবুজ মিয়া নামের দুই জনসহ মা-ছেলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়। উক্ত মামলায় সবুজ মিয়ার সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় তাকে বাদ দিয়ে তিন আসামিকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয়া হয়।এরই মাঝে ঝরনা বেগম ও তার ছেলে সুমন জামিনে বের হন। বুধবার রায় প্রদানকালে ছেলে সুমন মিয়া উপস্থিত হলেও মা ঝরনা বেগম পলাতক ছিলেন।পলাতক ঝরনা বেগম যেদিন গ্রেফতার বা আত্মসমর্পণ করবেন, সেদিন থেকে তার সাজা কার্যকর হবে। অপর আসামি ফরিদ মিয়ার সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেন আদালত। এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (এপিপি) অ্যাডভোকেট শরীফ হোসেন বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ মনে করে এ রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিজ্ঞ বিচারক সঠিক ও যৌক্তিক রায় দিয়েছেন প্রদান করেছেন।

 

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.