,
শিরোনাম:
আশুগঞ্জে নির্ধারিত সীমানার বাইরে গিয়ে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিএফজি’র উদ্যোগে শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মত বিনিময় সভা বৈষম্যবিরোধী ৩ ছাত্র প্রতিনিধিকে মাইক্রোচালকদের মারধর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা রিক্সা ও রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের ৬ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্তবর্তী তিন উপজেলায় অবাধে ব্যবহার হচ্ছে ভারতীয় সিম! শনিবার জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাড়ে ৫ লাখ শিশু খাবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিজয়নগরে বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে মানববন্ধন নবীনগরে ১১ চোরাই মোটর সাইকেল উদ্ধার ১৮০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নারী আটক বিজয়নগরে সাংবাদিক পরিচয়ে টাকা দাবি, যুবক গ্রেপ্তার

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

IMG 20220328 155307
খবর সারাদিন রিপোর্ট : ২০২১ সালে স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের সাথে জড়িতদের বিচারের দাবীতে মানববন্ধন হয়েছে।  সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের সভাপতি এস, এম আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন দত্ত। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম কাওসার, পৌর সচিব মোঃ শামুসুদ্দিন প্রমূখ। এ সময় বক্তারা বলেন, গত বছরের ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাকে যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করা হয়েছে তা দুঃখজনক। দীর্ঘ ১ বছরেও জনকল্যানমূলক এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি ঘুরে দাাঁড়াতে পারেনি। এতে করে পুরোপুরি সেবা দিতে না পারায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়াও বক্তারা, এই হামলার সাথে যারা জড়িতদের দ্রুত বিচারের দাবী জানান।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, জেলা পরিষদ, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ভূমি অফিস, প্রেসক্লাব ও ব্যাংকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু ম্যুাড়ালসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়। তিন দিনের তান্ডব চলাকালে নিহত হয় ১৫ জন এবং আহত হন শতাধিক।
শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.