,
শিরোনাম:
শর্টগানের ৬৭টি কার্তুজসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিবির দুই কনস্টেবল গ্রেপ্তার অপারেশন ডেভিল হান্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার তারুণ্যের উৎসবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পিঠা উৎসব ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৭ মাদকসেবীকে সাজা সরাইলে অবৈধ ইটভাটাকে তিন লাখ টাকা জরিমানা আখাউড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লোক ও কারুশিল্প মেলা সংক্ষিপ্ত করার দাবি ব্যবসায়ীদের হেফাজতে ইসলাম নাসিরনগর উপজেলার কমিটি গঠিত আব্দুস সাত্তার সভাপতি \ মুখলেছুর রহমান সাধারণ সম্পাদক সরাইলে দুই ভুয়া পুলিশসহ গ্রেপ্তার-৮ বিজিবির অভিযানে বিজয়নগরে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

নাসিরনগরে তিন অপহরণকারী গ্রেপ্তার \ টাকা উদ্ধার

Screenshot 1

খবর সারাদিন  রিপোর্ট : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর থেকে তিন অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। শনিবার রাতে উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের ভলাকুট গ্রামের জালাল মিয়ার বাড়ি থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ভলাকুট গ্রামের মৃত শিশু মিয়ার ছেলে মোঃ জালাল উদ্দিন-(৪০), ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর গ্রামের আবদুর রাজ্জাকের ছেলে মোঃ শাহিনুর-(৩৪) ও একই এলাকার মৃত আবদুল মমিনের ছেলে আবদুর রাজ্জাক। এ ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

রোববার বিকেলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পক্ষ থেকে গনমাধ্যম কর্মীদের কাছে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার বিরাসার বাসষ্ট্যান্ডের ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেনকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে মারিয়ার মা নামক এক মহিলা ও তার ৫/৬জন সহযোগী মিলে পৌর এলাকার পশ্চিম মেড্ডা পীরবাড়ি থেকে কৌশলে অপহরণ করে নাসিরনগর উপজেলার ভলাকূট ইউনিয়নের ভলাক‚ট গ্রামের জালাল মিয়ার বাড়িতে নিয়ে যায়।

পরে ব্যবসায়ী আলমগীরকে আটকে রেখে প্রতারক চক্র আলমগীরের কাছ থেকে নগদ ১০ হাজার ও বিকাশের মাধ্যমে আরো ৯০ হাজার টাকাসহ মোট ১ লাখ টাকা ও আলমগীরের ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন সেট রেখে আলমগীরকে ছেড়ে দেয়।
এ ঘটনায় আলমগীর হোসেন গত ৩ সেপ্টেম্বর শনিবার জেলা গোয়ান্দা পুলিশের কাছে একটি মামলা দায়ের করেন।

পরে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ নাসিরনগর থানা পুলিশের সহায়তায় অভিযান চালিয়ে ভলাকুট গ্রাম থেকে শনিবার রাতে তিন অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করে। ও তাদের কাছ থেকে ব্যবসায়ী আলমগীরের কাছ থেকে বিকাশের মাধ্যমে নেয়া ৯০ হাজার টাকা উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আলমগীর হোসেন শাহ বলেন, এরা পেশাদার প্রতারক। জিজ্ঞাসাবাদে তারা ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। তারা দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের ফাঁদে ফেলে লোকজনকে অপহরণ করে বিকাশের মাধ্যমে টাকা আদায় করে আসছিলো। এ ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.