,
শিরোনাম:
বৈষম্যবিরোধী ৩ ছাত্র প্রতিনিধিকে মাইক্রোচালকদের মারধর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা রিক্সা ও রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের ৬ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্তবর্তী তিন উপজেলায় অবাধে ব্যবহার হচ্ছে ভারতীয় সিম! শনিবার জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাড়ে ৫ লাখ শিশু খাবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিজয়নগরে বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে মানববন্ধন নবীনগরে ১১ চোরাই মোটর সাইকেল উদ্ধার ১৮০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নারী আটক বিজয়নগরে সাংবাদিক পরিচয়ে টাকা দাবি, যুবক গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মহানগর এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত ৯ ঘন্টাপর গন্তব্যের দিকে রওয়ানা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ১০ জনের কারাদন্ড

images 23

খবর সারাদিন রিপোর্টঃব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসামী ধরতে গিয়ে পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ১০ জনকে সাজা দিয়েছেন আদালত।
সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ এক রায়ে তাদের প্রত্যেককে দুই বছর করে সশ্রম কারাদন্ড ও এক হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেন। আদালতের একাধিক সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের ঘাটুরা গ্রামের কাজী আনু মিয়ার ছেলে কাজী পাপেল প্রকাশ পাভেল, একই গ্রামের মালন মিয়ার ছেলে কাজী নূরে আলম, কাজী আবু হানিফের ছেলে কাজী শাহনূর, কাজী মনসুর আলীর ছেলে কাজী বশির, কাজী এনায়েতের ছেলে কাজী মনজু ও কাজী এমরান, কাজী বজলু মিয়ার ছেলে কাজী জাহিদ, কাজী আবু তাহেরের ছেলে কাজী শাকিল, কাজী ফিরোজ মিয়ার ছেলে কাজী সুবেল, আবু জাহের মোল্লার ছেলে বেলাল মোল্লা। এর মধ্যে কাজী এমরান বাদে বাকি সব আসামী রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এমরান গ্রেপ্তার হওয়ার দিন থেকে সাজার মেয়াদ কার্যকর হবে বলে জানানো হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কাজী পাভেলকে ধরতে ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারী ঘাটুরা এলাকায় অভিযান চালায় সদর থানার এস.আই নাজমুল হোসেনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ। এ সময় কাজী পাভেলের পরিবারের সদস্যসহ অন্যান্যরা পুলিশের উপর হামলা চালায়।

তাৎক্ষণিকভাবে দু’জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রাতেই এস.আই নাজমুল বাদী হয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার আলামত হিসেবে একটি বল্লম, একটি রামদা, একটি ছোরা, পাঁচটি টেঁটা ও ককটেলের বিস্ফোরিত অংশ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.