,
শিরোনাম:
১৪৪ ধারা জারির মধ্যেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুই মন্ত্রী, চার এমপিসহ ১০৬ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা নাসিরনগর সরকারি কলেজে ছাত্রদলের মতবিনিময় ও লিফলেট বিতরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে কাউন্সিল নিয়ে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষ, আহত অর্ধশত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মামলা বানিজ্য \ কাজ হচ্ছেনা পুলিশের সর্তক বিজ্ঞপ্তিতে \ জনমনে আতঙ্ক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষু শিবির ও শীত বস্ত্র বিতরন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক পাচারকারী গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মা সহ ২ কন্যা সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ১০ জনের কারাদন্ড

images 23

খবর সারাদিন রিপোর্টঃব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসামী ধরতে গিয়ে পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ১০ জনকে সাজা দিয়েছেন আদালত।
সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ এক রায়ে তাদের প্রত্যেককে দুই বছর করে সশ্রম কারাদন্ড ও এক হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেন। আদালতের একাধিক সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের ঘাটুরা গ্রামের কাজী আনু মিয়ার ছেলে কাজী পাপেল প্রকাশ পাভেল, একই গ্রামের মালন মিয়ার ছেলে কাজী নূরে আলম, কাজী আবু হানিফের ছেলে কাজী শাহনূর, কাজী মনসুর আলীর ছেলে কাজী বশির, কাজী এনায়েতের ছেলে কাজী মনজু ও কাজী এমরান, কাজী বজলু মিয়ার ছেলে কাজী জাহিদ, কাজী আবু তাহেরের ছেলে কাজী শাকিল, কাজী ফিরোজ মিয়ার ছেলে কাজী সুবেল, আবু জাহের মোল্লার ছেলে বেলাল মোল্লা। এর মধ্যে কাজী এমরান বাদে বাকি সব আসামী রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এমরান গ্রেপ্তার হওয়ার দিন থেকে সাজার মেয়াদ কার্যকর হবে বলে জানানো হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কাজী পাভেলকে ধরতে ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারী ঘাটুরা এলাকায় অভিযান চালায় সদর থানার এস.আই নাজমুল হোসেনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ। এ সময় কাজী পাভেলের পরিবারের সদস্যসহ অন্যান্যরা পুলিশের উপর হামলা চালায়।

তাৎক্ষণিকভাবে দু’জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রাতেই এস.আই নাজমুল বাদী হয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার আলামত হিসেবে একটি বল্লম, একটি রামদা, একটি ছোরা, পাঁচটি টেঁটা ও ককটেলের বিস্ফোরিত অংশ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.