,
শিরোনাম:
ব্রাহ্মনবাড়িয়া শিশু নাট্যমের অনুষ্ঠানে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া নাসিরনগরে দু’দিন ব্যাপী বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন সমাপ্ত বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ বছরে ১৫০ কোটি টাকা মূল্যের মাদক ও মালামাল উদ্ধার \ গ্রেপ্তার-৮৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাস্ট মালামাল কেনা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১০ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত প্রেমের টানে ইউক্রেনের প্রকিপ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, করলেন বিয়ে ভোটারদের অনুরোধে অধিকতর প্রস্তুতির লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলনের তারিখ পরিবর্তন। কসবায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে অটোচালককে খুন, ১০ দিন পর লাশ উদ্ধার রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির একাংশের সমাবেশ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত \ সচিবালয়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবি

নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস পালিত

Brahmanbaria mokto dibosh pic 1

খবর সারাদিন রিপোর্টঃ আজ ৮ই ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া পাক হানাদার মুক্ত হয়, দিবসটি উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচী পালিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সকালে কাউতলীস্থ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি ফলকে পুষ্পার্ঘ্য অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, পুলিশ সুপার মোঃ আনিসুর রহমান, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিনসহ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও নানা শ্রেণী পেশার মানুষ। এছাড়াও দিনটি পালনে আলোচনা সভা, মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশসহ নানা কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম রণাঙ্গন ব্রাহ্মণবাড়িয়া। যুদ্ধ শুরুর পর শহরের অধিকাংশ মানুষ প্রান বাঁচাতে ছুটে গিয়েছিল গ্রামে। ৮ ই ডিসেম্বর সকালে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী যখন শহরে প্রবেশ করে তখন জয় বাংলা শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো শহর। স্বজন হারানোর ব্যাথা ভুলে গিয়ে সেদিন মুক্তির আনন্দে উচ্ছসিত হয়ে পড়ে স্বাধীনতাকামী বাঙ্গালী।

৬ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলাকে হানাদারমুক্ত করার পর মুক্তিযোদ্ধাদের একটি অংশ ও মিত্রবাহিনীর ৫৭তম মাউন্টের ডিভিশন আখাউড়া-ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেললাইন ও উজানিসার সড়ক দিয়ে শহরের দিকে অগ্রসর হয়। এতে শহরের চারপাশে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী শক্ত অবস্থানে থাকায় হানাদার বাহিনী পিছু হটতে থাকে। সেদিন অনেকটা বিনাযুদ্ধেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত হয়েছিল। তবে পালিয়ে যাওয়ার সময় ৬ ডিসেম্বর রাজাকারদের সহায়তায় নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালায় পাক বাহিনী।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.