,
শিরোনাম:
আখাউড়ায় অপহরণকারির কাছ থেকে শিশু উদ্ধার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাংচুর জায়গা-সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের সরাইলে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ২ \ আটক -৪ স্বৈরাচারের মাথা পালিয়ে গেছে কিন্তু অবশিষ্ট অংশ মাথাচাড়া দিয়ে দেশের দখল নেয়ার চেষ্টা করছে… ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা বিএনপির সম্মেলনে ভিডিও কনফারেন্সে তারেক রহমান….. ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন ও সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা.. ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন জেলা বিএনপির সম্মেলন বাতিলের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একাংশের জুতা মিছিল নাসিরনগরে আইন-শৃংখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সরাইলে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন ব্রাহ্মণবাড়িযায় রেল যাত্রীদের দুর্ভোগ, বিকল্প সড়ক পথে ছুটছেন যাত্রীরা

নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস পালিত

Brahmanbaria mokto dibosh pic 1

খবর সারাদিন রিপোর্টঃ আজ ৮ই ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া পাক হানাদার মুক্ত হয়, দিবসটি উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচী পালিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সকালে কাউতলীস্থ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি ফলকে পুষ্পার্ঘ্য অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, পুলিশ সুপার মোঃ আনিসুর রহমান, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিনসহ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও নানা শ্রেণী পেশার মানুষ। এছাড়াও দিনটি পালনে আলোচনা সভা, মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশসহ নানা কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম রণাঙ্গন ব্রাহ্মণবাড়িয়া। যুদ্ধ শুরুর পর শহরের অধিকাংশ মানুষ প্রান বাঁচাতে ছুটে গিয়েছিল গ্রামে। ৮ ই ডিসেম্বর সকালে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী যখন শহরে প্রবেশ করে তখন জয় বাংলা শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো শহর। স্বজন হারানোর ব্যাথা ভুলে গিয়ে সেদিন মুক্তির আনন্দে উচ্ছসিত হয়ে পড়ে স্বাধীনতাকামী বাঙ্গালী।

৬ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলাকে হানাদারমুক্ত করার পর মুক্তিযোদ্ধাদের একটি অংশ ও মিত্রবাহিনীর ৫৭তম মাউন্টের ডিভিশন আখাউড়া-ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেললাইন ও উজানিসার সড়ক দিয়ে শহরের দিকে অগ্রসর হয়। এতে শহরের চারপাশে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী শক্ত অবস্থানে থাকায় হানাদার বাহিনী পিছু হটতে থাকে। সেদিন অনেকটা বিনাযুদ্ধেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত হয়েছিল। তবে পালিয়ে যাওয়ার সময় ৬ ডিসেম্বর রাজাকারদের সহায়তায় নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালায় পাক বাহিনী।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.