,
শিরোনাম:
১৪৪ ধারা জারির মধ্যেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুই মন্ত্রী, চার এমপিসহ ১০৬ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা নাসিরনগর সরকারি কলেজে ছাত্রদলের মতবিনিময় ও লিফলেট বিতরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে কাউন্সিল নিয়ে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষ, আহত অর্ধশত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মামলা বানিজ্য \ কাজ হচ্ছেনা পুলিশের সর্তক বিজ্ঞপ্তিতে \ জনমনে আতঙ্ক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষু শিবির ও শীত বস্ত্র বিতরন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক পাচারকারী গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মা সহ ২ কন্যা সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসকদের সেবা বন্ধ, সরকারি হাসপাতালে উপচেপড়া ভীর রোগীদের 

download 1
খবর সারাদিন রির্পোট : সারাদেশে চিকিৎসক নিগ্রহের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার  সব বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ ২দিন বন্ধ রেখেছে,  এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন প্রাইভেট হাসপাতালে আসা সেবা প্রত্যাশী রোগীরা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের ইনডোর আউডডোরে বেড়েছে রোগীর চাপ।হাসপাতালে তিল পরিমান জায়গা নেই।প্রচন্ড গরমের মাঝে মেঝেতে বাড়ান্দায় যে যেখানে পাড়ছে সেখানে বসেই সেবা নিচ্ছে। এদিকে সারাদেশে হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনষ্টিক ও ভুল ব্যাখায় চিকিৎসক নিগ্রহের প্রতিবাদ এবং গ্রেপ্তারকৃত ডা. মিলি, ডা. মুনা  ও ডা. শাহাজাদীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করে  দফায় দফায়  মানববন্ধন করেছে চিকিৎসকরা। এ সময় চিকিৎসকরা বলেন, ‘আমরা চিকিৎসকের নিরাপদ কর্মপরিবেশ চাই। একজন মুমুর্ষ রোগীকে নির্ভয়ে চিকিৎসা সেবা দিতে চাই। চিকিৎসকরা নিগ্রহ এবং মামলায় পড়লে চিকিৎসা সেবা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। আমরা এ ব্যাপারে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’ চিকিৎসকেরা রোগীদের প্রতি খুবই আন্তরিক ও যত্নশীল  উল্লেখ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালের গাইনী বিভাগের মেডিকেল অফিসার  ডা ঃ মাহফিদা আক্তার হ্যাপী বলেন, অনেকে ধারণা করেন যে চিকিৎসকেরা কোনো কারণ ছাড়া সিজার করে ফেলেন। এটা সম্পুর্ণ ভুল ধারণা। নিরাপদ প্রসব, মা ও সন্তানের নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনবোধে সিজার করা হয়। ডা. মিলির বিরুদ্ধে অন্যায় মামলা করা হয়েছে। কোনো তদন্ত ছাড়াই ডা. মুনা ও ডা. শাহজাদী’কে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আমরা এই চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অন্যায় মামলা প্রত্যাহার এবং গ্রেপ্তারকৃতদের স্বসম্মানে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।প্রাইভেট চিকিৎসা বন্ধ থাকায় আমাদের রাত একটা থেকে একের পর এক ইমারজেন্সি ফোন আসছে।আমারা রোগীূদের সেবা দিতে হিমসিম খাচ্ছি।
শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.