,
শিরোনাম:
১৪৪ ধারা জারির মধ্যেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুই মন্ত্রী, চার এমপিসহ ১০৬ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা নাসিরনগর সরকারি কলেজে ছাত্রদলের মতবিনিময় ও লিফলেট বিতরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে কাউন্সিল নিয়ে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষ, আহত অর্ধশত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মামলা বানিজ্য \ কাজ হচ্ছেনা পুলিশের সর্তক বিজ্ঞপ্তিতে \ জনমনে আতঙ্ক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষু শিবির ও শীত বস্ত্র বিতরন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক পাচারকারী গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মা সহ ২ কন্যা সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংবাদ প্রকাশের জেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার অফিসে হামলা-ভাংচুর, আহত ৪

কসবায় সংঘর্ষের পর বাজার এলাকার পরিস্থিতি ছবি 1
খবর সারাদিন রিপোর্ট: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বালু উত্তোলন নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জেরে শফিকুল ইসলাম (৪৭) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতার অফিসে হামলা-ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের কলেজ গেইট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় আহত হয় ৪ জন। আহতরা হলেন, সুহিলপুর মধ্যপাড়া এলাকার মৃত আব্দুল জাহেরের ছেলে সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি শফিকুল ইসলাম (৪৭), মৃত কুতুব মিয়ার ছেলে মুরশেদ হাজারি (৩০), জোরাল খাঁ’র ছেলে মোঃ রাব্বি (২১) ও মনির মিয়ার ছেলে মোঃ নিয়াজ (১৭)।
এ ঘটনায় আহত শফিকুল ইসলাম বলেন, সুহিলপুর মধ্যপাড়া এলাকার মৃত আব্দুল কাদিরের ছেলে দুলাল হাজারি (৫৮) দীর্ঘদিন ধরে সুহিলপুর মৌলভী বাড়ির পূর্বপাশের খাল থেকে ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছেন। সম্প্রতি এসব বিষয় নিয়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় নিউজ হয়। এরপর থেকে দুলাল হাজারি এলাকার শফিকুল ইসলাম ও তার জামাতা মুরশেদ হাজারিকে সন্দেহ করেন। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার দুপুরে দুলাল হাজারি মুরশেদ হাজারিকে ডেকে নিয়ে মারধর করে। খবর পেয়ে শফিকুল ইসলাম তার জামাতাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে। পরে সন্ধ্যার দিকে আবারো দুলাল হাজারি তার দলবল নিয়ে শফিকুল ইসলামের অফিসে হামলা চালিয়ে মারধর ও ভাংচুর করে। হামলায় শফিকুল ইসলাম, মুরশেদ হাজারিসহ ৪ জন আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে।
এদিকে হামলার বিষয়ে জানতে চাইলে দুলাল হাজারি বিষয়টি অস্বীকার করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আসলাম হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগ স্বাপেক্ষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.