খবর সারাদিন রিপোর্টঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযুদ্ধের গবেষক, সাহিত্য একাডেমীর সভাপতি ও দেশবরেণ্য কবি জয়দুল হোসেনকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
সাংগঠনিক আবৃত্তি চর্চায় বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ প্রবর্তিত “গোলাম মুস্তাফা আবৃত্তি পদক” প্রাপ্তিতে তাকে এই সংবর্ধনা দেয়া হয়।
গত শনিবার রাতে জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে কবি জয়দুল হোসেন সংবর্ধনা পরিষদ আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বরেণ্য আবৃত্তিশিল্পী গোলাম সারোয়ার।
সংবর্ধনা পরিষদের আহবায়ক ও বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মনির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রবীণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কবি আবদুল মান্নান সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য সচিব এটিএম ফয়েজুল কবীর, নারী মুক্তি সংসদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি ফজিলাতুন্নাহার, গুণীজন সংবর্ধনা পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি আবদুল বাসেত, সাহিত্য একাডেমী সহ-সভাপতি মানিক রতন শর্মা, তিতাস সাহিত্য-সংস্কৃতি পরিষদের উপদেষ্টা কবি আবদুর রহিম, বেসরকারি গণগ্রন্থাগারের সভাপতি কবি আমির হোসেন, আবরনি আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক হাবিবুর রহমান পারভেজ, খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, ভাষা ও সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্রের সহসভাপতি মোমিনুল আলম বাবু, তিতাস আবৃত্তি সংগঠন সহকারী পরিচালক সুজন সরকার, সোনালী সকালের পরিচালক ফাহিম মুনতাসির প্রমুখ।
এসময় কবি জয়দুল হোসেনকে কয়েকটি সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও উপহার দিয়ে সম্মাণিত করা হয়।
সংবর্ধনার জবাবে কবি জয়দুল হোসেন বলেন, আমি সম্মাননা বা পদকের জন্য কোনোদিন লিখিনি কিছু বা সাংগঠনিক চর্চা করিনি। একটা আদর্শকে সামনে রেখে লেখালেখি করেছি, সংগঠন চর্চা করেছি। শুধুমাত্র সাংগঠনিক চর্চা করেও যে পদক পাওয়া যায় আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ তা প্রমাণ করলো। এ পদক ও সংবর্ধনা আমাকে প্রাণিত করেছে।