,
শিরোনাম:
নাশকতার মামলায় গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাচিপ সভাপতি আবু সাঈদের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চিকিৎসক নেতা আবু সাঈদ গ্রেফতার বিএনপির উপর দুর্নাম আসবে এমন কাজ থেকে প্রশাসনকে বিরত থাকতে হবে……কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা শ্যামল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুইমন্ত্রী-৮ সাবেক এমপিসহ ২৪০ জনের বিরুদ্ধে নাশকতা ও বিষ্ফোরক মামলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে হাজতির আত্মহত্যা , কারারক্ষী বরখাস্ত। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কার্ডধারিদের মধ্যে টিসিবির পন্য বিক্রয় শুরু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ সেবনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিম ও পিঁয়াজের আড়তে ট্রাস্কফোর্সের অভিযানে দুই দোকানীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দোয়া বিজয়নগরের ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের কর্মী সমাবেশ চলাকালে সংঘর্ষে ৩ জন আহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের কর্মী সমাবেশ চলাকালে সংঘর্ষে ৩ জন আহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে, মোজাম্মেল চৌধুরী,

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের কর্মী সমাবেশ চলাকালে দুই সাংগঠনিক সম্পাদকের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তিন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছেন। শুক্রবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু স্কয়ার সংলগ্ন সড়কে সমবায় মার্কেটের সামনে এই মারামারির ঘটনা ঘটে।

আহত ছাত্রলীগ কর্মীরা হলেন- পৌর এলাকার কজীপাড়ার শামসুল আলমের ছেলে ও জামিয়া কোরআনিয়া সৈয়দুন্নেসা মাদরাসার শিক্ষার্থী সাদাফ, একই এলাকার শাকিল মিয়ার পুত্র নীরব ও খন্দকার বিপুল মিয়ার ছেলে খন্দকার নূর। তাদের সবাইকে তাৎক্ষণিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, কর্মীসভার শেষদিকে জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মহসীন মোল্লার সমর্থকদের ওপর হামলা চালায় আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমীন আফ্রিদির অনুসারীরা। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একদল কিশোর-যুবক মহসীন মোল্লার কয়েকজন সমর্থককে পেটায়। পরে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাঠিচার্জ করে দু’পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরিফুজ্জামান হিমেল বলেন, আহতদের মধ্যে খন্দকার নূরের মাথায় পাঁচটি এবং নীরবের মাথায় তিনটি সেলাই লেগেছে। সাদাফের সেলাই লাগেনি। তিনজনই এখন শঙ্কামুক্ত।

জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহসীন মোল্লা বলেন, সামান্য বিষয় নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত। অথচ দক্ষিণ পৈরতলার ছেলেরা আমার অনুসারীদের পিটিয়ে আহত করেছে। আহতদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে আইনের আশ্রয় নেয়া হবে।

আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমীন আফ্রিদি বলেন, আমার কয়েকজন ছোট ভাই ঘটনাস্থলে ছিল। মূলত উত্তর পৈরতলার একদল ছেলের সঙ্গে কাজীপাড়ার ছেলেদের ঝামেলা হয়েছে।

এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন চন্দ্র বণিক বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হলে দু’দিক থেকে পুলিশ এসে তাদের থামায়। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে দুই পক্ষের লোকজন ঘটনাস্থল ত্যাগ করায়, কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.