,
শিরোনাম:
ব্রাহ্মনবাড়িয়া শিশু নাট্যমের অনুষ্ঠানে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া নাসিরনগরে দু’দিন ব্যাপী বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন সমাপ্ত বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ বছরে ১৫০ কোটি টাকা মূল্যের মাদক ও মালামাল উদ্ধার \ গ্রেপ্তার-৮৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাস্ট মালামাল কেনা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১০ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত প্রেমের টানে ইউক্রেনের প্রকিপ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, করলেন বিয়ে ভোটারদের অনুরোধে অধিকতর প্রস্তুতির লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলনের তারিখ পরিবর্তন। কসবায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে অটোচালককে খুন, ১০ দিন পর লাশ উদ্ধার রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির একাংশের সমাবেশ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত \ সচিবালয়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবি

৪ বছর পর কসবা সীমান্ত হাট চালু

WhatsApp Image 2024 07 02 at 4.54.58 PM jpeg

খবর সারাদিন রিপোর্টঃ অবশেষে দীর্ঘ চার বছর ৪ মাস পর ২৯ জুলাই চালু হতে যাচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট।

মঙ্গলবার (২ জুন) দুপুরে দু’দেশের সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ব্যবস্থাপনা কমিটি সভার আগে হাটের সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেন।

বাংলাদেশ অংশের সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) জেসমিন সুলতানা জানান, দু’দেশের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে।

ইতিমধ্যেই হাটের সংস্কার কাজ শেষ করা হয়।
মঙ্গলবারের বৈঠকে ত্রিপুরার রাজ্যের সিপাহিজলা জেলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুব্রত মজুমদার ভারতের নেতৃত্ব দেন। তিনিও হাটের সার্বিক অবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে হাট চালু হলে আগের অবস্থা ফিরে পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় কসবা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছাইদুর রহমান স্বপন, কসবা পৌর মেয়র এম.জি হাক্কানি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

২০১৫ সালের জুনে যাত্রা শুরু করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার তারাপুর ও ভারতের সিপাহিজলা জেলার কমলাসাগর এলাকার সীমান্ত হাট। দু’দেশের ৫০টি করে মোট ১০০টি দোকান বসতো ওই হাটে। করোনা মহামারী দেখা দিলে ২০২০ সালের ১০ মার্চ থেকে হাটের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

মূলত সীমান্ত এলাকার পাঁচ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে বসবাসকারিরা এ হাট থেকে পণ্য কেনার নিয়ম রয়েছে।
তবে কসবা উপজেলাসহ আশেপাশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ এ হাটে এসে পণ্য কিনে নিয়ে যেতেন। বাংলাদেশি পণ্যের চেয়ে ভারতীয় পণ্যের চাহিদা ছিলো ওই হাটে বেশি। প্রতি রবিবার বসতো হাট।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.