,
শিরোনাম:
ব্রাহ্মনবাড়িয়া শিশু নাট্যমের অনুষ্ঠানে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া নাসিরনগরে দু’দিন ব্যাপী বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন সমাপ্ত বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ বছরে ১৫০ কোটি টাকা মূল্যের মাদক ও মালামাল উদ্ধার \ গ্রেপ্তার-৮৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাস্ট মালামাল কেনা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১০ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত প্রেমের টানে ইউক্রেনের প্রকিপ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, করলেন বিয়ে ভোটারদের অনুরোধে অধিকতর প্রস্তুতির লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলনের তারিখ পরিবর্তন। কসবায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে অটোচালককে খুন, ১০ দিন পর লাশ উদ্ধার রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির একাংশের সমাবেশ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত \ সচিবালয়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবি

আখাউড়ায় দোকান বরাদ্দের নামে প্রবাসীর সাথে প্রতারণা \ রেলওয়ে কর্মচারির বিরুদ্ধে মামলা

WhatsApp Image 2024 08 17 at 6.31.50 PM jpeg

খবর সারাদিন রিপোর্টঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে দোকান বরাদ্দ দেওয়ার নাম করে ১৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে এক রেলওয়ে কর্মচারির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। আদালত এক আদেশে আসামীর বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।
মামলার আসামী হলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার (পূর্ব) এর দপ্তর এএমভিবি অ্যাসিসট্যান্ট (খালাসী) পদে কর্মরত মোঃ বেলাল হোসেন। মামলার বাদী আখাউড়া উপজেলার কুড়িপাইকা গ্রামের বাসিন্দা ফ্রান্স প্রবাসী এস.এম ইনামুল হক ভূঁইয়া ।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, পূর্ব পরিচয়ের রেশ ধরে ২০২২ সালে এক আলাপচারিতায় কক্সবাজার, আখাউড়া ও গঙ্গাসাগর এলাকায় দোকান বরাদ্দ করিয়ে দেওয়ার কথা বলেন খালাসী বেলাল হোসেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি ১৭ লাখ টাকা নেন। পরবর্তীতে দোকান বরাদ্দের কিছু কাগজপত্রও ইনামুল হক ও তার মায়ের নামে পাঠান। প্রকৃতপক্ষে এ ধরণের কোনো চিঠি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ইস্যু করেনি।
বিষয়টি জানতে পেরে বেলাল হোসেনের কাছে টাকা ফেরত চান ইনামুল হক। কিন্তু বেলাল হোসেন এতে রাজি হননি। এক পর্যায়ে দেড় লাখ টাকার একটি চেক পাঠান।
পাওনার তুলনায় এ টাকা কম বিধায় ইনামুল হক ওই টাকা তুলতে রাজি হননি। ইনামুল হক বলেন, ‘বেলাল হোসেন আমার সাথে প্রতারণা করেছেন। মিথ্যা কথা বলে টাকা নিয়েছেন। এরপর আবার কিছু ভুয়া কাগজপত্র পাঠিয়েছেন। একবার দেড় লাখ টাকার চেক পাঠান। পরবর্তীতে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় বাধ্য হয়ে মামলা দায়ের করেছি। এ সংক্রান্ত কিছু ডকুমেন্টও এ প্রতিবেদককে পাঠিয়েছেন ইনামুল হক।
এ ব্যাপারে কথা বললে বেলাল হোসেন বলেন, ‘আমি ১৭ লাখ টাকা নিয়ে থাকলে প্রমাণ দেখাক। সেটা তিনি পারবে না শতভাগ নিশ্চিত। ওনি একটি কাজের জন্য আমাকে দেড় লাখ টাকা দিয়েছিলেন। কাজ না হওয়ায় সেটা প্রথমে চেকের মাধ্যমে ফেরত দেই। ওনি চেক উঠাননি বলে নগদে দিয়ে দেই। এখন ওনি আমার চেক ফেরত দিচ্ছেন না। ওনার সব দাবি মিথ্যা। আদালতে মামলা করে থাকলে আমি সেটার মোকাবেলা করবো।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.