,
শিরোনাম:
১৪৪ ধারা জারির মধ্যেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুই মন্ত্রী, চার এমপিসহ ১০৬ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা নাসিরনগর সরকারি কলেজে ছাত্রদলের মতবিনিময় ও লিফলেট বিতরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে কাউন্সিল নিয়ে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষ, আহত অর্ধশত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মামলা বানিজ্য \ কাজ হচ্ছেনা পুলিশের সর্তক বিজ্ঞপ্তিতে \ জনমনে আতঙ্ক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষু শিবির ও শীত বস্ত্র বিতরন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক পাচারকারী গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মা সহ ২ কন্যা সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

আখাউড়ায় দোকান বরাদ্দের নামে প্রবাসীর সাথে প্রতারণা \ রেলওয়ে কর্মচারির বিরুদ্ধে মামলা

WhatsApp Image 2024 08 17 at 6.31.50 PM jpeg

খবর সারাদিন রিপোর্টঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে দোকান বরাদ্দ দেওয়ার নাম করে ১৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে এক রেলওয়ে কর্মচারির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। আদালত এক আদেশে আসামীর বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।
মামলার আসামী হলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার (পূর্ব) এর দপ্তর এএমভিবি অ্যাসিসট্যান্ট (খালাসী) পদে কর্মরত মোঃ বেলাল হোসেন। মামলার বাদী আখাউড়া উপজেলার কুড়িপাইকা গ্রামের বাসিন্দা ফ্রান্স প্রবাসী এস.এম ইনামুল হক ভূঁইয়া ।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, পূর্ব পরিচয়ের রেশ ধরে ২০২২ সালে এক আলাপচারিতায় কক্সবাজার, আখাউড়া ও গঙ্গাসাগর এলাকায় দোকান বরাদ্দ করিয়ে দেওয়ার কথা বলেন খালাসী বেলাল হোসেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি ১৭ লাখ টাকা নেন। পরবর্তীতে দোকান বরাদ্দের কিছু কাগজপত্রও ইনামুল হক ও তার মায়ের নামে পাঠান। প্রকৃতপক্ষে এ ধরণের কোনো চিঠি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ইস্যু করেনি।
বিষয়টি জানতে পেরে বেলাল হোসেনের কাছে টাকা ফেরত চান ইনামুল হক। কিন্তু বেলাল হোসেন এতে রাজি হননি। এক পর্যায়ে দেড় লাখ টাকার একটি চেক পাঠান।
পাওনার তুলনায় এ টাকা কম বিধায় ইনামুল হক ওই টাকা তুলতে রাজি হননি। ইনামুল হক বলেন, ‘বেলাল হোসেন আমার সাথে প্রতারণা করেছেন। মিথ্যা কথা বলে টাকা নিয়েছেন। এরপর আবার কিছু ভুয়া কাগজপত্র পাঠিয়েছেন। একবার দেড় লাখ টাকার চেক পাঠান। পরবর্তীতে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় বাধ্য হয়ে মামলা দায়ের করেছি। এ সংক্রান্ত কিছু ডকুমেন্টও এ প্রতিবেদককে পাঠিয়েছেন ইনামুল হক।
এ ব্যাপারে কথা বললে বেলাল হোসেন বলেন, ‘আমি ১৭ লাখ টাকা নিয়ে থাকলে প্রমাণ দেখাক। সেটা তিনি পারবে না শতভাগ নিশ্চিত। ওনি একটি কাজের জন্য আমাকে দেড় লাখ টাকা দিয়েছিলেন। কাজ না হওয়ায় সেটা প্রথমে চেকের মাধ্যমে ফেরত দেই। ওনি চেক উঠাননি বলে নগদে দিয়ে দেই। এখন ওনি আমার চেক ফেরত দিচ্ছেন না। ওনার সব দাবি মিথ্যা। আদালতে মামলা করে থাকলে আমি সেটার মোকাবেলা করবো।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.