,
শিরোনাম:
আখাউড়ায় অপহরণকারির কাছ থেকে শিশু উদ্ধার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাংচুর জায়গা-সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের সরাইলে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ২ \ আটক -৪ স্বৈরাচারের মাথা পালিয়ে গেছে কিন্তু অবশিষ্ট অংশ মাথাচাড়া দিয়ে দেশের দখল নেয়ার চেষ্টা করছে… ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা বিএনপির সম্মেলনে ভিডিও কনফারেন্সে তারেক রহমান….. ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন ও সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা.. ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন জেলা বিএনপির সম্মেলন বাতিলের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একাংশের জুতা মিছিল নাসিরনগরে আইন-শৃংখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সরাইলে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন ব্রাহ্মণবাড়িযায় রেল যাত্রীদের দুর্ভোগ, বিকল্প সড়ক পথে ছুটছেন যাত্রীরা

ভাষা সৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রখ্যাত কবি আল মাহমুদকে মরণোত্তর রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ও স্বাধীনতা পদক প্রদানের দাবী

295efa49 bf29 4954 a22a 0babdd9efea8 jpeg

খবর সারাদিন রিপোর্টঃ দেশের সাহিত্যাঙ্গণের অন্যতম কবি, ভাষা সৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কবি আল মাহমুদকে মরণোত্তর রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ও স্বাধীনতা পদক প্রদানের দাবী উঠেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। শনিবার দুপুরে শহরের নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে আয়োজিত এক সমাবেশ থেকে এ দাবী উঠে। প্রখ্যাত এই কবির প্রতি রাষ্ট্র কৃত বৈষম্য নিরসনে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহনে এই সমাবেশের আয়োজন করে কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এতে বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, কবি মহিবুর রহিম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত, সাধারণ সম্পাদক জিহাদ হোসেন লিটন প্রমূখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, উপন্যাস, গল্প, কবিতা, প্রবন্ধসহ বাংলা সাহিত্যের একজন পরিপূর্ণ কবি ছিলেন আল মাহমুদ। বাংলা সাহিত্যের সকল শাখায় তার বিচরণ ছিল সৃষ্টিশীল। যার হাত ধরে কাব্য গ্রন্থ সোনালী কাবিন, লোকলোকান্তর, কালের কলসসহ কালজয়ী বিভিন্ন গ্রন্থ রচনা করেন। ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র হাতে তার অবদান ছিল ঈর্ষনীয়। অথচ তার মৃত্যুর পর তাকে রাজনৈতিক বৈষম্যের কারণে কোনো রাষ্ট্রীয় সম্মাননা অথবা স্বাধীনতা পদক দেয়া হয়নি। বক্তারা এই কবির প্রতি কৃত রাষ্ট্রীয় বৈষম্যের নিরসন করে তাঁকে মরণোত্তর সম্মাননা প্রদানে রাষ্ট্রের কাছে দাবী তুলে ধরা হয়। পরে একটি র‌্যালী বের হয়ে শহরস্থ মৌড়াইল এলাকায় তাঁর কবরে জাতীয় পতাকা ও পুষ্প স্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানানো শেষে বিএনসিসির পক্ষ থেকে গার্ড অব অর্নার প্রদান এবং মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।

উল্লেখ্য, কবি আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মৌড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.