,
শিরোনাম:
বৈষম্যবিরোধী ৩ ছাত্র প্রতিনিধিকে মাইক্রোচালকদের মারধর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা রিক্সা ও রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের ৬ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্তবর্তী তিন উপজেলায় অবাধে ব্যবহার হচ্ছে ভারতীয় সিম! শনিবার জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাড়ে ৫ লাখ শিশু খাবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিজয়নগরে বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে মানববন্ধন নবীনগরে ১১ চোরাই মোটর সাইকেল উদ্ধার ১৮০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নারী আটক বিজয়নগরে সাংবাদিক পরিচয়ে টাকা দাবি, যুবক গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মহানগর এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত ৯ ঘন্টাপর গন্তব্যের দিকে রওয়ানা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সাত টন ইলিশ মাছ ভারতে রপ্তানী

WhatsApp Image 2024 09 27 at 5.13.21 PM jpeg

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সাত টন তিনশ’ কেজি ইলিশ মাছ ভারতে রপ্তানী করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় মোট ছয়টি ট্রাকে করে এসব মাছ পাঠানো হয়। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা ও বিকেলের দিকে মাছগুলো স্থলবন্দরে আনা হয়।

কাস্টমস ও বন্দরের ব্যবসায়িদের সূত্রে জানা গেছে, স্বর্ণালী ট্রেডার্স নামে একটি প্রতিষ্ঠান প্রায় চার টন ও বিডিএস কর্পোরেশন প্রায় তিন টন মাছ ইলিশ রপ্তানি করে। এসব মাছের সিএন্ডএফ করে আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ও ট্রেড লিংক ইন্টারন্যাশনাল। এ বন্দর দিয়ে প্রায় ২০০ টনের মতো মাছ রপ্তানির সম্ভাবনা রয়েছে।

আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল এর স্বত্বাধিকারি মোঃ আক্তার হোসেন বলেন, ‘দুর্গাপুজা উপলক্ষে সরকার ইলিশ মাছ রপ্তানির যে অনুমতি দিয়েছে এরই অংশ হিসেবে আখাউড়া দিয়ে পাঠানো হলো। প্রতি কেজি মাছ ১০ ডলারে যাচ্ছে। তবে মাছের দাম নির্ধারণের বিষয়টি আমার জানা নেই। অবশ্য এটুকু বলতে পারি নিশ্চয় সরকারি নিয়ম মেনে রপ্তানি করা হচ্ছে।

স্থলবন্দর মাছ রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশেনের সাধারন সম্পাদক মোঃ ফারুক জানান, বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো মাছ আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে যায়। প্রথমদিন সাত টনের বেশি মাছ রপ্তানি হয়েছে। এখন থেকে প্রতিদিনই মাছ যাবে।

এ ব্যাপারে আখাউড়া স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান খান, সাংবাদিকদেরকে বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক মাছ রপ্তানি হচ্ছে। রপ্তানির বিপরীতে জমা হওয়া কাগজপত্র দেখে মাছ যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।’ তিনি জানান, একেকটি মাছ এক কেজি ও এক কেজির নিচের আকারের।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.