,
শিরোনাম:
১৪৪ ধারা জারির মধ্যেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রয় উদ্বোধন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুই মন্ত্রী, চার এমপিসহ ১০৬ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা নাসিরনগর সরকারি কলেজে ছাত্রদলের মতবিনিময় ও লিফলেট বিতরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে কাউন্সিল নিয়ে বিএনপির দু’গ্রুপের সংর্ঘষ, আহত অর্ধশত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মামলা বানিজ্য \ কাজ হচ্ছেনা পুলিশের সর্তক বিজ্ঞপ্তিতে \ জনমনে আতঙ্ক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষু শিবির ও শীত বস্ত্র বিতরন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক পাচারকারী গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মা সহ ২ কন্যা সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

চলে গেলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান

images 18

স্টাফ রিপোর্টার : চলে গেলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার ভোর পৌনে ৩টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর।

গত ২৮ মে কামরানের স্ত্রী আসমা কামরানের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট করোনা পজিটিভ আসে। এরপর থেকে আসমা কামরান বাসায় আইসোলেশনে এবং কামরান নিজে বাসায় কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। এরপর ৪ জুন তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরদিন ৫ জুন রাতে জানা যায়, তিনি পজিটিভ।

৬ জুন সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের করোনা আইসোলেশন সেন্টারে ভর্তি করা হয় সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরানকে। অবস্থার আরও অবনতি হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ৭ জুন সন্ধ্যায় তাকে শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতাল থেকে বিমানবাহিনীর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় নেয়া হয়।

একইদিন তাকে রাজধানীর সিএমএইচে ভর্তি করে প্লাজমা থেরাপি দেয়া হয় ৮ জুন। থেরাপির পর তিনি কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলেও তাকে আইসিইউতে রেখে অক্সিজেন সাপোর্টে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল। সর্বশেষ রবিবার রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় এবং আজ সোমবার ভোর পৌনে ৩টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

এর আগে, গত ১৬ মার্চ করোনার সংক্রমণের মধ্যে লন্ডন থেকে দেশে ফিরে হোম কোয়ারেন্টাইনে না থাকায় সমালেচিত হন। পরে তিনি এর জন্য দুঃখ প্রকাশ করে স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে যান। এর পর সাবেক মেয়র কামরান নগরীর অসহায়-হতদরিদ্রদের সহায়তায় সক্রিয় হন। একইভাবে তার স্ত্রী আসমা কামরান করোনা পরিস্থিতিতে কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.