,
শিরোনাম:
নাশকতার মামলায় গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাচিপ সভাপতি আবু সাঈদের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চিকিৎসক নেতা আবু সাঈদ গ্রেফতার বিএনপির উপর দুর্নাম আসবে এমন কাজ থেকে প্রশাসনকে বিরত থাকতে হবে……কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা শ্যামল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুইমন্ত্রী-৮ সাবেক এমপিসহ ২৪০ জনের বিরুদ্ধে নাশকতা ও বিষ্ফোরক মামলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে হাজতির আত্মহত্যা , কারারক্ষী বরখাস্ত। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কার্ডধারিদের মধ্যে টিসিবির পন্য বিক্রয় শুরু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ সেবনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিম ও পিঁয়াজের আড়তে ট্রাস্কফোর্সের অভিযানে দুই দোকানীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দোয়া বিজয়নগরের ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

বিজয়নগরে তানবীর ভূঞার রহস্যময় জিডি,জানেনা দলীয় সিনিয়র নেতারা

IMG 20210807 233544

খবর সারাদিন রিপোর্ট : বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগ দুই নেতাকে ফোনে ও বাসায় গিয়ে হুমকীর প্রতিবাদে বিজয়নগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এডঃ তানবীর ভূঞার জিডিকে কেন্দ্র করে উপজেলাসহ জেলা জুড়ে সমালোচনায়  রাজনীতি অঙ্গন।

গত (৬ আগস্ট)শুক্রবার হঠ্যাৎ আওয়ামীলীগ বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নিজেই বাদী হয়ে বিজয়নগর থানায় একটি জিডি এন্ট্রি করেন।যার নং ২৯০,বিজয়নগর থানা।

জিডির সূত্রে জানা যায়,গত ৪ আগস্ট প্রভাষক শাহ মোঃ জুনাঈদ ও ধীতপুরার শাহ আলম নামে ব্যক্তিদ্বয়কে মোবাইল নাম্বার থেকে ফোনে অজ্ঞাত পরিচয়ে হুমকী ও পরে সন্ধ্যায় বাসায় গিয়ে তুলে নেওয়ার হুমকীতে তারা নিজেরা কোন আইনের আশ্রয় না নেওয়া ও তাদের পক্ষে দলের কোন নেতাকর্মীকে অবগত না করে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এডঃ তানবীর ভূঞা নিজে বাদী হয়ে জিডি এন্ট্রি করায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাজনীতি অঙ্গনে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত ৬ আগস্ট সন্ধ্যায় এডঃ তানবীর ভূঞা নিজেই তার ফেইজবুকে পোস্ট করে জিডির বিষয়টি সবাইকে অবগত করেন।

শাহ মোঃ জুনাঈদ হুমকী দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন আমরা আওয়ামীলীগ করি বিদায় আমাদের পক্ষে এডঃ তানবীর ভূঞা জিডিটি করেছে।সে আরো বলেন ভাই বিপদে রয়েছি সকলের দোয়া চাই।

বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এডঃ জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ এডঃ তানবীর ভূঞার করা বিজয়নগর থানায় জিডির বিষয়ে আমি কিছু জানি না। দলীয় কোন সদস্য কে ডিবির পরিচয়ে কেউ ফোন করছে কিনা সেটাও কেউ আমাকে জানাইনি।

আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইজবুকে দেখেছি “বাংলাদেশ জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ ” নামীয় সংগঠনের বিজয়নগরের কমিটি গঠনের পরে এডঃ তানবীর ভূঞা ও জেলার সভাপতি, সাধারন সম্পাদককে ফুলের তোরা দিচ্ছে বিজয় নগর উপজেলা সভাপতি শাহ মোঃ জুনাঈদ সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম ভূঁইয়া। যাহা উক্ত সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম ভূঁইয়া ফেইজবুক থেকে তা পোস্ট করা হয়েছে।

পরবর্তী সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানতে পারি যে বাংলাদেশ জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদের চেয়ারম্যান দর্জি মনির নামক জনৈক ব্যাক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানতে পারি এই সব বাংলাদেশ জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ একটি ভুঁইফোড় সংগঠন।

শেয়ার করুন

Sorry, no post hare.